ফুটবল বিশ্বকাপ চলাকালীন বিশ্বের নানা প্রা’ন্ত থেকে আগত দর্শকদের যাতায়াত সুবিধায় ট্রা’ন্সপোর্টগুলো পরী’ক্ষামূ’লকভাবে চালু করা হয়েছে। কাতারের বিভিন্ন রাস্তায় ইতোমধ্যেই যানবাহনগুলোর সফলভাবে পরীক্ষাস’ম্পন্ন হয়েছে।
চার হাজার বাস ও ৭০০ ইলেকট্রিক বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে হায়া কার্ডধারী দর্শকদের জন্য। তবে টুর্নামেন্ট চলাকালীন ম্যাচ উপভোগ না করলেও কাতারে ভ্র’মণের জন্য প্রয়োজন হবে হায়া কার্ড।
দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ ফুটবল বিশ্বকাপে বুঁ’দ হওয়ার অধির অপেক্ষায় ফুটবলপ্রে’মীরা। মরুভূমির দেশটিতে ২০ নভেম্বর হতে যাচ্ছে ফুটবলের ম’হার’ণ। বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আগত লা’খো দর্শ’কদের অন্যান্য সুবিধার সঙ্গে যাতায়াতের জন্যও সুব্যবস্থা করেছে আয়োজক কাতার।
ইতোমধ্যেই কাতার বিশ্বকাপে আগত দর্শ’কদের যাতায়াতের জন্য শহরেরে বিভিন্ন রু’টে চালু করা হয়েছে বাস, ট্রাম, শাটল ট্রেনসহ, শিডিউলভিত্তিক ফ্লাইট। এর আগে কাতারের গু’রুত্বপূ’র্ণ বিভিন্ন শহরে বাসগুলো পরী’ক্ষামূলকভাবে চালানো হয়েছিল। টুর্নামেন্ট চলা’কালীন কাতারের বিভিন্ন শহরের ৮টি স্টেডিয়ামে দর্শকদের যাতায়াতে চার হাজার বাসের ব্যব’স্থা করা হয়েছে।
প্রায় ৩ হাজার নতুন বাস চা’লু করা হয়েছে স্টেডিয়ামে দর্শ’কদের আনা-নেয়ার জন্য। এ ছাড়া ৭০০ ইলেকট্রিক বাসের ব্যবস্থা করেছে আয়োজক দেশ কাতার। দোহা ছাড়াও বিভিন্ন শহরে বিশেষ শা’টল ট্রেন ব্যবহারেরও সুযোগ থাকবে। তবে এই ট্রান্সপোর্ট ব্যবহারের সুযোগ থাকবে শুধু হায়া কার্ডধারীদের জন্য।
এ ছাড়া এলাকাভি’ত্তিক তৈরি করা হচ্ছে ট্রান্সপো’র্ট হাব। কাতারের মবিলিটি ডি’রেক্টর থানি আল জাররা বলেন, গত সপ্তাহে একদিনে শহরের বিভিন্ন রু’টে এক হাজার ৮০০ বাসের পরী’ক্ষামূলকভাবে রাস্তায় নামিয়েছি। তবে এখানকার সাধারণ মানুষের জন্য স্টেডিয়ামে যাতায়াতে এই ট্রান্সপোর্ট ব্যবহারের ব্যবস্থা থাকছে না।
শুধু বিশ্বের নানা প্রা’ন্ত থেকে কাতারে আসা হায়া কার্ডধারীদের জন্য এই মেট্রো সার্ভিস চা’লু করা হচ্ছে। তবে বিশ্বকাপ চলাকালীন কোনো দর্শনার্থী ম্যাচ উপভো’গ না করলেও কাতারে ভ্রমণের জন্যও প্রয়োজন হবে হায়া কার্ড।