স্টেডিয়ামটিকে বলা হয়-ডায়মন্ড ইন দ্য ডেজার্ট। অর্থাৎ মরুভূমির হীরে। এই মরুশহ’রের হীরে এবার বিশ্বকাপে আলো’ক বিকি’রণ করবে। কাতারের ছবির মতো সাজানো এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম প্রস্তুত বিদেশী দলগুলোকে অ’ভ্যর্থনা জানানোর জন্য।
কিন্তু, স্টেডিয়ামের নাম কেন এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম? পড়াশোনার স’ঙ্গে খেলাধুলার বিবা’দ না থাকলেও কোনও স্টেডিয়ামের নাম এইরকম হয় না-কি? আসলে অল রায়ান সিটিতে অবস্থিত এই স্টেডিয়ামটির অদূ’রে আছে কাতারের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষাঙ্গন।
অর্থাৎ, এডুকেশন সিটির মধ্যে অব’স্থিত এই স্টেডিয়ামটির নামক’রণ এ কারণেই। পয়তাল্লিশ হাজার সাড়ে তিনশ দ’র্শক এই স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেখতে পারবেন। দোহা শহরের আউটস্কার্টে অল রায়ান সিটি। চারপাশে সবুজের সমারো’হ।
গ্রিন ফাউন্ডেশন এমনি এমনি স্টেডিয়ামটিকে বিশ্বের সেরা পরিবেশবা’ন্ধব স্টেডিয়াম বলে চি’হ্নিত করেনি। বিশ্বকাপের জন্য নির্মিত স্টেডিয়ামটির দরজা উ’ন্মুক্ত হয় ১৫ জুন ২০২০ সালে।
সেবার ফিফার ক্লাব ওয়ার্ল্ডকাপ-এর খেলা নির্ধারিত ছিল এই স্টেডিয়ামে। তৃতীয় স্থান নির্ণয়ক ম্যা’চটি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, অনিবা’র্য কারণে ম্যাচটি হয়নি। তার পরের বছর ক্লাব কাপের খেলা আবার কাতারে হলে এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম তা হোস্ট করে।
খেলোয়াড়-দর্শকদের তা’রিফ পায় এই স্টেডিয়াম। কাতারের জে প্যাক জু এই স্টেডিয়ামের নক’শার কাজটি করিয়েছে বিশ্ববিখ্যা’ত পাটন ডিজাইনকে দিয়ে। ২০২২ বিশ্বকাপের আটটি খেলা এই স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম প্রস্তুত বিশ্বকাপের জন্য।