




বাংলাদেশ থেকে কাতারে প্রথমবারের মতো আসার সময় ভু’য়া ক’রোনা টি’কার সনদ নিয়ে কাতার বিমানবন্দরে ধরা পড়েছেন এক বাংলাদেশি। এতে প্রশ্ন উঠেছে, এমন ন’কল ভ্যা’কসি’ন সনদ নিয়ে কিভাবে এই যাত্রী ঢাকা বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন ও বিমানের কাউন্টার পার হয়ে বিমানের ফ্লাইটে উঠতে পারলেন?





জানা গেছে, ওই বাংলাদেশি গত ১৭ আগস্ট বিমান বাংলাদেশের একটি ফ্লাইটে (বিজি-৩২৫) কাতারে এক ঘরের ভিসায় কাজের জন্য দোহায় এসেছিলেন। কিন্তু করো’না টি’কার সব ডো’জ না নেওয়ায় তিনি দেশ থেকে কাতারে আসার সময় ভু’য়া ভ্যা’কসি’ন সার্টিফিকেট বানিয়ে এনেছিলেন।





তবে এতে বাঁচতে পারেননি এই বাংলাদেশি। কাতারে হামাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে ধ’রা পড়ে যায় তাঁর এই প্র’তারণা। ফলে কাতারের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা তাকে কাতারে ঢু’কতে না দিয়ে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন।





যেহেতু এই যাত্রী বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইটে এসেছিলেন, কাজেই তাকে পুনরায় ফেরত নিতে বিমানকে আদেশ দেওয়া হয়। বা’ধ্য হয়ে বিমান বাংলাদেশ এই যাত্রীকে ফেরত নিয়ে যায় ১৮ আগস্ট। আর এজন্য তাকে বিমান বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ৮০ হাজার টাকা জরিমা’না করা হয়।





কাতারে শ্রমবাজারে বাংলাদেশিদের প্রবেশ এখন কেবলমাত্র ঘরের ভিসায় সীমাব’দ্ধ। এমন অবস্থায়ও থেমে নেই এক শ্রেণির মানুষের প্র’তার’ণা। এমন ঘটনা অব্যাহত থাকলে কাতারে বাংলাদেশিদের শ্রমবাজার আরও সংকু’চিত হবে বলে মনে করছেন প্রবাসীরা।