বিদেশি কর্মী ও স’মকা’মীদের অধিকা’রের অজুহা’তে বিশ্বকাপ আয়োজনের সময় কাতারের ওপর চলমান আ’ক্রম’ণের স’মালো’চনা করেছেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার। তিনি বলেন, টুর্নামেন্ট যখন শুরু হয়ে গেছে, তখন দেশটিকে আ’ক্র’মণ করা ব’ন্ধ করে প্রশং’সা করা উচিত। খবর মিডলইস্ট মনিটর।
ব্রিটিশ দ্য নিউ’জ এজেন্টস পডকাস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ব্লেয়ার বলেন, আমি মনে করি কাতারকে অ’সম্মান করা আমাদের জন্য বুদ্ধিমা’নের কাজ হবে না। কারণ এটি তাদের সবচেয়ে বড় ইভে’ন্ট, তাদের জন্য এটি একটি বিশাল অনুষ্ঠান।
আমাদের মি’ত্ররা দেশটিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনি’য়োগ করেছে। স’মকা’মী এবং বিদেশি কর্মীদের অধিকার নিয়ে কাতারের বি’রু’দ্ধে চলমান প্র’তিবা’দের বিষয়ে ম’ন্তব্য করে তিনি বলেন, আমার বিশ্বাস এক সময় পরিস্থিতি পা’ল্টাবে। আপনারা দেখছেন, এই মুহূর্তে মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে এক ধরনের সামাজিক বি’প্লব চলছে।
তিনি এও বলেন, ও’য়ান লা’ভ ব্যা’জ পরা, বিশ্বকাপের সময় এল’জিবি’টি সম্প্র’দা’য়ের সম’র্থন এগুলোর দ্বা’রা কিন্তু কোনো দেশের প্রগতিশীল হওয়া বা না হওয়ার কোনও ই’ঙ্গিত পাওয়া যায় না। এ সময় টনি ব্লেয়ার মনে করিয়ে দেন, শেষবার ১৯৬৬ সালে যখন ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল, তখন কিন্তু ইংল্যান্ডেও স’মকা’মী হওয়া বে’আই’নি ছিল।
উল্লেখ্য, এই প্রথম আরব বিশ্বের কোনো দেশ ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজন করল। এ টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার আগ থেকেই বিদেশি কর্মীদের অধিকার এবং স’মকা’মীদের অধিকারসহ নানা বিষয়ে আয়োজক দেশ কাতারের স’মালোচ’নায় মাতে মানবাধিকার সংস্থাগুলো।
জবা’বে বিদেশি কর্মীদের ব্যাপারে কাতার জানিয়েছে, তারা কোনো আইন ল’ঙ্ঘন করেনি এবং ক্ষ’তিগ্র’স্ত কর্মীদের যথাযথ ক্ষতিপূ’রণ দিয়েছে। অন্যদিকে স’মকা’মী বিষয়ে তারা তাদের নিজ’স্ব সংস্কৃতিই অনুসরণ করবে।