রাজধানীর দক্ষিণখানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী সানজানার আ’ত্মহ’ত্যা’র ঘটনায় বাবা শাহিন ইসলামকে (৪৯) গ্রে’প্তার করেছে র্যাব। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে এসেছে আ’ত্মহ’ত্যা’র নেপ’থ্যের কারণ।





পড়াশুনার খরচ বন্ধ, মাকে তালা’ক দিয়ে বাবার দ্বিতীয় বিয়ে ও গৃহক’র্মীর ওপর বাবার চালানোর অশো’ভন আচরণ আ’ত্মহ’ত্যা’য় প্ররোচিত করেছে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শাহিন স্বীকার করেছেন।





বুধবার (৩১ আগস্ট) বিকেলে ময়মনসিংহের গফরগাঁও পৌরসভা থেকে তাকে গ্রে’প্তার করা হয়। ঘটনার পর থেকে শাহীন প’লাত’ক ছিলেন। র্যাব-১ এর সহকারী মিডিয়া কর্মকর্তা সহকারী পুলিশ সুপার নোমান আহমদ এ তথ্য জানান।





তিনি বলেন, শাহীন সানজানার পড়ালেখার খরচ দিতেন না। তার মাকে তা’লাক দিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। বাসার কাজের মেয়ের সঙ্গেও অ’শো’ভন আ’চরণ করছিলেন। এসব মেনে নিতে পারেনি মেয়ে। এগুলো সানাজানাকে আ’ত্মহ’ত্যা’য় প্ররোচিত করে।





এর ফলে সানজানা মৃ’ত্যুর জন্য বাবাকে দা’য়ী করে চিরকুটে লিখে যান, ‘ঘরে পশুর সাথে থাকা যায়, অ’মানুষের সাথে না। অ’ত্যাচা’রী রে’পি’ষ্ট যে কাজের মেয়েকেও ছাড়ে নাই। তার করু’ন ভাগ্যের সূচনা।’





গত ২৭ আগস্ট দুপুরে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী সানজানা (২১) ১০ তলার ছাদ থেকে লা’ফিয়ে পড়ে আ’ত্মহ’ত্যা করেন। পরে তার মা উম্মে সালমা ওরফে মনি বাদী হয়ে আ’ত্মহ’ত্যা’র প্র’রোচনার অভি’যোগে মা’মলা করেন।